...
ই-নলেজ অতিক্রম করলো লক্ষাধিক সদস্যের এক বিশাল মাইলফলক!বিস্তারিত...

পোকামাকড় দূরীকরণের উপায় কী?

"সাধারণ জ্ঞান" বিভাগে জিজ্ঞাসা করেছেন (জ্ঞানী) (918 পয়েন্ট)  
পূনঃপ্রদর্শিত করেছেন
120 বার প্রদর্শিত

লিংক কপি হয়েছে!



1 উত্তর

0 পছন্দ 0 অপছন্দ
পোকামাকড় থেকে দূরে থাকুন। পোকামাকড়কে দূরে রাখুন। জেনে নিন কিছু সহজ উপায়: ১. প্যারাফিন বেজায় অপছন্দ পিঁপড়াদের। প্যারাফিনে তুলো ভিজিয়ে পিঁপড়ার গর্তে কিংবা যাতায়াতের রাস্তায় রাখুন। আর আসবে না। ২. মাছির হাত থেকে রেহাই পেতে পুদিনা বেটে বাটিতে রাখুন। খাবার জায়গায়, রান্নাঘরে, যেখানি মাছি বেশি সেখানে বাটিটি রাখুন। ৩. পিঁপড়ার যাতায়াতের রাস্তায় আর তাদের গর্তে বোর্যাক্স পাউডার বা সোহাগা ছড়াতে পারেন। কমে যাবে। ৪. নিমপাতা পুড়িয়ে বাড়ির চতুর্দিক ধুনো দেওয়ার মতো করে দিন। মশা তো যাবেই, সঙ্গে অন্যান্য পোকামাকড়ও কমবে। ৫. উকুন থেকে বাঁচতে ৫০০ গ্রাম কাস্টার্ড আপেল পানি দিয়ে বেটে মসৃণ করে নিন। মাথায় লাগান হেয়ার প্যাক হিসেবে। ৪৫ মিনিট পরে ধুয়ে ফেলুন। ৬.হাতের কাছে তুলসী পাতা আছে। রাত্রে বেটে মাথ্যায় লাগান। সকালে উঠে শ্যাম্পু করে ফেলুন। উকুন গায়েব। বাড়ি যদি নীচের তলায় হয় তা হলে সমস্যা বেশি পোকামাকড়ের। কেঁচো বা শামুক বা শুঁয়োপোকার আসা বন্ধ করার জন্য পেঁয়াজের রসে এক চিমটে কর্পূর দিন। যে জায়গায় দিয়ে এগুলি ঢোকে সেই সব জায়গায় এই রস মাখিয়ে রাখুন। পোকামাকড়ের ঢোকা বন্ধ হয়ে যাবে। ঘর মোছার সময় কর্পূর দিয়ে মুছলেও পোকার উপদ্রব কমবে। ৭. নিমপাতার উপকারিতার শেষ নেই। নিমপাতা বেটে বা থেঁতো করে ঘর মোছার পানিতে ফেলুন। ঘর মুছুন। বাকি পানি নর্দমা বা বাইরে ছড়িয়ে দিন। কেঁচো ইত্যাদি আসবে না। ৮. সূর্যাস্তের আগে একটি শুকনো থালায় নিমপাতা পুড়িয়ে বাড়ির চারদিকে ছড়িয়ে দিন। পোকামাকড় দ্রুত হারে কমে যাবে। ৯. গর্ত, নর্দমা, পাইপের মুখে সামান্য করে কেরোসিন ছড়িয়ে রাখুন। যে সব পোকামাকড় বেয়ে ওঠে তাদের আসা কমে যাবে। ১০. ঘর মোছার সময় ইউক্যালিপটাস পানিতে দু'ফোটা দিলে মশার উপদ্রব অবশ্যই কমবে। ১১. আরশোলার সমস্যা নেই এমন বাড়ি খুঁজে পাওয়া মুশকিল। ঘর ও জানালার ধারে তারপিন তেল ছড়ান। আরশোলা কমবে। ১২. শসা খেলে খোসা ছাড়িয়ে খান। খবরদার ফেলবেন না। দেওয়ালের ধার দিয়ে খোসা ছড়িয়ে দিন। চার পাঁচদিন এইভাবে করবেন। আরশোলার টিকিটিও দেখতে পাবেন না। ১৩. একটা প্লেটে দুধ চিনি গুলে তাতে বোরিক পাউডার দিন। রান্নাঘরে সব কাজের শেষে আলো বন্ধ করে দিন। পর পর কয়েক বার করুন। তবে একই জায়গায় প্লেটে রাখবেন না। দেখুন আরশোলা সব শেষ। ১৪. অন্ধকার কোণগুলো শুকনো করে মুছে তাতে হলুদের গুড়ো ছড়ান। আরশোলা আর ফিরেও আসবে না। ১৫. রাতে ড্রেন এ কয়েকফোঁটা কেরোসিন ঢালুন। দিনে ঘরমোছার সময়ে পানিতে কয়েকফোঁটা কেরোসিন ফেলুন। আরশোলা তো বটেই, অন্যান্য পোকামাকড়ের উপদ্রবও কমবে। ১৬. বাড়িতে যদি বিয়ার এসে থাকে আর তা যদি ফ্যাট হয়ে গিয়ে থাকে, ফেলে দেবেন না। একটি প্লেটে রান্নাঘরে রাখুন। আরশোলা নিধনের বড় অস্ত্র। ১৭. বাড়িতে মশার ম্যাট ব্যবহার করেন। তাতে কয়েক ফোটা ইউক্যালিপটাস তেল ফেলে ঘরের কোণে, জানালার উপরে রেখে দিন। আরশোলা পালাবে। সংগৃহীত।
উত্তর প্রদান করেছেন (জ্ঞানী) (918 পয়েন্ট)  
পূনঃপ্রদর্শিত করেছেন

সংশ্লিষ্ট প্রশ্নগুচ্ছ

1 উত্তর
"স্বাস্থ্য ও চিকিৎসা" বিভাগে জিজ্ঞাসা করেছেন অজ্ঞাতকুলশীল  
1 উত্তর
"SEO" বিভাগে জিজ্ঞাসা করেছেন আব্দুল্লাহ আল মাসুদ (বিশারদ) (4,107 পয়েন্ট)  
1 উত্তর

18,583 টি প্রশ্ন

19,471 টি উত্তর

2,568 টি মন্তব্য

102,922 জন সদস্য

ই-নলেজ কুয়েরি বাংলা ভাষায় সমস্যা সমাধানের একটি নির্ভরযোগ্য ওয়েবসাইট। এখানে আপনি প্রশ্ন-উত্তর করার মাধ্যমে নিজের সমস্যার সমাধানের পাশাপাশি দিতে পারেন অন্যদের সমস্যার নির্ভরযোগ্য সমাধান! বিভিন্ন ব্যক্তিগত সমস্যা, পড়ালেখা, ধর্মীয় ব্যাখ্যা, বিজ্ঞান বিষয়ক, সাধারণ জ্ঞান, ইন্টারনেট, দৈনন্দিন নানান সমস্যা সহ সকল বিষয়ে প্রশ্ন-উত্তর করতে পারবেন! প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার পাশাপাশি অনলাইনে বাংলা ভাষায় উন্মুক্ত তথ্যভান্ডার গড়ে তোলা আমাদের লক্ষ্য!
তাই আজই যুক্ত হোন ই-নলেজে আর বাড়িয়ে দিন আপনার জ্ঞানের গভীরতা...!
Empowering Novel Learners with Zeal (Enolez)


  1. Noni

    6 পয়েন্ট

    1 উত্তর

    0 মন্তব্য

    0 টি প্রশ্ন

  2. Enolej Official Team

    3 পয়েন্ট

    0 টি উত্তর

    0 মন্তব্য

    0 টি প্রশ্ন

...