শ্বেতির ডাক্তারি নাম ভিটিলিগো। চিকিৎসকেরা জানাচ্ছেন, রোগ হিসেবে এটি সাধারণ এবং আক্রান্তদের স্বাভাবিক কাজেও অসুবিধে হয় না। কিন্তু চামড়ার রং পরিবর্তনে চেহারাটাই যেহেতু বদলে যায়, তাই স্বাভাবিক জীবনের চলনে কোথাও যেন ছন্দপতন ঘটে।
ওষুধ ও অস্ত্রোপচার দু’ভাবেই এ রোগের চিকিৎসা হতে পারে। ডা. ধর বললেন, ‘‘ত্বকের স্বাভাবিক রং ফিরিয়ে আনতে স্টেরয়েড জাতীয় ওষুধ ও ক্রিম দেওয়া হয়। কিছু ক্ষেত্রে ফোটোকেমোথেরাপিও করানো হয় বা আক্রান্ত অংশে ওষুধ লাগিয়ে রোদে দাঁড়িয়ে অতিবেগনি রশ্মিও নিতে বলা হয়। ওষুধ খাওয়ার পরেও যদি রোগটি ঠোঁট ও আঙুলের ডগায় ছড়িয়ে যায়, তখন স্কিন গ্রাফ্টিং করা হয়।’’
গ্রাফ্টিং তিন ভাবে করা হয়। অটোলোগাস স্কিন গ্রাফ্টিংয়ে থাই থেকে চামড়া তুলে এনে বসানো হয়। তবে যেখান থেকে চামড়া তোলা হল এবং যেখানে তা প্রতিস্থাপন করা হল, এই দু’জায়গায় সংক্রমণের ভয় থাকে। আর একটি পদ্ধতিতে, ত্বকের স্বাভাবিক রং যেখানে আছে, সেখানে ব্লিস্টার্স তৈরি করে, তার উপরের অংশ কেটে আক্রান্ত চামড়ায় লাগানো হয়। একে বলা হয় স্কিন গ্রাফ্টস উইথ ব্লিস্টার্স। আর একটি পদ্ধতি হল অটোলোগাস মেলানোসাইট ট্রান্সপ্লান্ট। যদিও এটি এখনও পরীক্ষানিরীক্ষার স্তরে রয়েছে। এ ক্ষেত্রে কৃত্রিম ভাবে মেলানোসাইট তৈরি করে প্রতিস্থাপন করা হয়। আরো জানুন https://maishacare.com/
ওষুধ ও অস্ত্রোপচার দু’ভাবেই এ রোগের চিকিৎসা হতে পারে। ডা. ধর বললেন, ‘‘ত্বকের স্বাভাবিক রং ফিরিয়ে আনতে স্টেরয়েড জাতীয় ওষুধ ও ক্রিম দেওয়া হয়। কিছু ক্ষেত্রে ফোটোকেমোথেরাপিও করানো হয় বা আক্রান্ত অংশে ওষুধ লাগিয়ে রোদে দাঁড়িয়ে অতিবেগনি রশ্মিও নিতে বলা হয়। ওষুধ খাওয়ার পরেও যদি রোগটি ঠোঁট ও আঙুলের ডগায় ছড়িয়ে যায়, তখন স্কিন গ্রাফ্টিং করা হয়।’’
গ্রাফ্টিং তিন ভাবে করা হয়। অটোলোগাস স্কিন গ্রাফ্টিংয়ে থাই থেকে চামড়া তুলে এনে বসানো হয়। তবে যেখান থেকে চামড়া তোলা হল এবং যেখানে তা প্রতিস্থাপন করা হল, এই দু’জায়গায় সংক্রমণের ভয় থাকে। আর একটি পদ্ধতিতে, ত্বকের স্বাভাবিক রং যেখানে আছে, সেখানে ব্লিস্টার্স তৈরি করে, তার উপরের অংশ কেটে আক্রান্ত চামড়ায় লাগানো হয়। একে বলা হয় স্কিন গ্রাফ্টস উইথ ব্লিস্টার্স। আর একটি পদ্ধতি হল অটোলোগাস মেলানোসাইট ট্রান্সপ্লান্ট। যদিও এটি এখনও পরীক্ষানিরীক্ষার স্তরে রয়েছে। এ ক্ষেত্রে কৃত্রিম ভাবে মেলানোসাইট তৈরি করে প্রতিস্থাপন করা হয়। আরো জানুন https://maishacare.com/